'Many people in Dhakeshwari had doubts, am I Puja Cheri?'

গণমাধ্যমকে পূজা জানান, এবারের উৎসব তার জন্য ভিন্ন অভিজ্ঞতা ছিল। তিনি বলেন, ‘আমার পূজার আনন্দ শুরু হয়েছিল অষ্টমী থেকেই। ওই দিন ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে গিয়েছিলাম। লাল-সাদা শাড়িতে সবার সঙ্গে আনন্দময় সময় কেটেছে। মণ্ডপের ছবি সামাজিক মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করেছি।’

ভক্তদের প্রতিক্রিয়ার কথাও শোনালেন তরুণ এই অভিনেত্রী। তার ভাষায়, ‘মণ্ডপে গিয়ে অন্য রকম অনুভূতি হয়েছিল। কেউ সেলফি তুলতে এগিয়ে এসেছেন, আবার কেউ দূর থেকে তাকিয়ে ছিলেন। অনেকের চোখেমুখে সংশয় ছিল—আমি আসলেই কি পূজা চেরী!’

ঢাকেশ্বরীতে ভক্তদের উচ্ছ্বাস উপভোগ করেছেন পূজা। তিনি জানান, বিজয়া দশমীতে রাজধানীর আরও কয়েকটি পূজামণ্ডপে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। তবে এ সময় মায়ের অভাব সবচেয়ে বেশি অনুভব করছেন বলে জানান তিনি। ‘মা বেঁচে নেই। মা থাকলে পূজার আনন্দ আরও অন্য রকম হতো,’ বলেন পূজা চেরী।

খুলনায় জন্ম নেওয়া পূজা বেড়ে উঠেছেন ঢাকার হাজারীবাগে। শৈশবের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘ধুলোমাখা দিনগুলো ওই মাটিতেই কেটেছে। নানা রকম পোশাক পরে বের হতাম, উপহার পেতাম, খুব ভালো লাগত। ছোটবেলায় পুরান ঢাকার তাতীবাজার, শাঁখারীবাজারসহ অনেক মন্দিরে ঘুরে বেড়াতাম। আত্মীয়স্বজন আসতেন, পথে পথে নানা মুখরোচক খাবার খেতাম। শেষে বাসায় এসে মায়ের হাতের রান্নায় তৃপ্তি পেতাম। সেই সময়গুলো খুব মিস করি।

Related Posts

en_GB