স্বাস্থ্য/চিকিৎসা

প্রোস্টেট ক্যানসার থেকে বাঁচতে এড়িয়ে চলুন চার খাবার

প্রোস্টেট ক্যানসার থেকে বাঁচতে এড়িয়ে চলুন চার খাবার

পুরুষ মানুষের মধ্যে যে ধরনের ক্যানসার সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, এর মধ্যে একটি হচ্ছে— প্রোস্টেট ক্যানসার। এই ক্যানসারের কোষগুলো প্রোস্টেট গ্রন্থিতে বিকশিত হয়। প্রোস্টেট হচ্ছে মূত্রাশয়ের নিচে অবস্থিত একটি ছোট্ট গ্রন্থি। সাধারণত বয়স্ক পুরুষ মানুষের মধ্যে এ গ্রন্থির ক্যানসার বেশি দেখা যায়। বিশেষ করে বয়স ৫০ পেরিয়ে গেলে, তখন এ রোগের ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। জেনেটিকস, বয়স ও জীবনধারা বহুলাংশে এ ক্যানসারের নেপথ্যে মূল কারণ। তবে খাদ্যও প্রোস্টেট ক্যানসারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এমন কিছু খাবার আছে, যা প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এ রকম চারটি খাবার রয়েছে, যেগুলো প্রোস্টেট ক্যানসারের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি আছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক,…
আরও বিস্তারিত!
ওজন বাড়াতে ঘি-মাখন নয়, ৩ রকম প্রোটিন শেকই যথেষ্ট

ওজন বাড়াতে ঘি-মাখন নয়, ৩ রকম প্রোটিন শেকই যথেষ্ট

আপনার ওজন বাড়াতে বেশি পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট অর্থাৎ ভাত বা রুটি খেয়ে ফেলা অথবা একগাদা মাছ, মাংস কিংবা ডিম খেয়ে নেওয়া কাজের কথা নয়। বরং ওজন বাড়াতেও জরুরি সুষম খাবার প্রয়োজন। এর জন্য প্রোটিন শেক খেলে কাজ হবে দ্রুত। যে ধরনের প্রোটিন শেক খেলে ওজন বাড়বে তা জেনে রাখুন। আপনার শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখুন প্রোটিন শেক। ওজন কমাতেও নানা ধরনের প্রোটিন শেক বাজারে পাওয়া যায়। তবে যদি ওজন হঠাৎ করেই কমতে থাকে, তাহলেও ভরসা রাখা যেতে পারে প্রোটিন শেকের ওপরে। ওজন বাড়াতে বাড়ির বড়রা অনেক সময়েই বলেন— ঘি বা মাখন খেতে, অথবা ভাত-আলু সেদ্ধ বেশি করে খেতে। কিন্তু…
আরও বিস্তারিত!
থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব ভেষজ

থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব ভেষজ

ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে বিপাক হার ভালো হওয়া চাই। এই বিপাক হার নিয়ন্ত্রণ করে থাইরয়েড হরমোন। এবার থাইরয়েড গ্রন্থি যদি ঠিকমতো কাজ না করে, এখানেই তৈরি হয় সমস্যা। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে যদি কম বা বেশি পরিমাণে থাইরয়েড হরমোন নিঃসৃত হয়, তখনই বুঝতে হবে রোগী থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন। এ ক্ষেত্রে হয় রোগীর ওজন অত্যধিক বেড়ে যাবে, না হলে মারাত্মক কমে যাবে। এ ছাড়াও শরীরে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে। থাইরয়েড মূলত দু’ধরনের হয়— হাইপোথাইরয়েডিজম ও হাইপারথাইরয়েডিজম। হাইপোথাইরয়েডিজমে ওজন বাড়ে এবং হাইপারথাইরয়েডিজমে রোগীর ওজন কমতে থাকে। এছাড়া ক্লান্তি, দুর্বলতা, মানসিক অবসাদ, ঘন ঘন সর্দি-কাশি, শুষ্ক ত্বক, হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার মতো উপসর্গও দেখা…
আরও বিস্তারিত!
ক্যানসারের দ্বিগুণ কার্যকরী ওষুধ উদ্ভাবনের দাবি মার্কিন গবেষকদের

ক্যানসারের দ্বিগুণ কার্যকরী ওষুধ উদ্ভাবনের দাবি মার্কিন গবেষকদের

প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন। ক্যানসার যেন এখন ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছেন। দেখা যায়, ৭১৪ রোগীর ওপর চালানো পরীক্ষায় ৩৬৩ জনকে পেমব্রোলিজুম্যাব দেওয়ার পর প্রচলিত চিকিৎসা দেওয়া হয়। বাকি ৩৫১ জনকে শুধু প্রচলিত চিকিৎসা— টিউমার অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের পর রেডিওথেরাপি, মাঝে মাঝে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। আর মাথা ও ঘাড়ের ক্যানসারের প্রচলিত চিকিৎসা গত ২০ বছরে বদলায়নি। এসব রোগীর অধিকাংশ পাঁচ বছরও বাঁচে না। এদিকে মাথা ও ঘাড়ের ক্যানসারের বর্তমান চিকিৎসা পদ্ধতির দ্বিগুণ কার্যকরী ওষুধ আবিষ্কারের দাবি করেছে একটি গবেষক। সম্প্রতি আমেরিকান সোসাইটি অব ক্লিনিক্যাল অনকোলজির বার্ষিক সম্মেলনে এ সংক্রান্ত গবেষণাটি উপস্থাপন করা হয়। এ আবিষ্কারকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে…
আরও বিস্তারিত!
এক্সট্রিম ডায়েট’র প্রচার করে তরুণদের ঝুঁকিতে ফেলছে সামাজিকমাধ্যম

এক্সট্রিম ডায়েট’র প্রচার করে তরুণদের ঝুঁকিতে ফেলছে সামাজিকমাধ্যম

কিশোর-কিশোরীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার ওপর সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। টিকটক এবং ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো তরুণদের, বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে খাদ্যাভাসের ব্যাপক পরিবর্তন ঘটাচ্ছে।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সোশ্যাল মিডিয়া এ অবস্থার মূল কারণ নাও হতে পারে, তবে এটি একটি শক্তিশালী ট্রিগার হিসেবে কাজ করে, এটি  দুর্বল ব্যক্তিদের এমন আচরণের দিকে ঠেলে দেয় যা অ্যানোরেক্সিয়া, বুলিমিয়া এবং অতিরিক্ত বেশি বা কম খাওয়া রোগের দিকে পরিচালিত করতে পারে  ফরাসি ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদ ক্যারোল কোপটি এএফপিকে বলেছেন, ‘আমরা আর সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের বিষয়টি মোকাবেলা না করে কোনও খাদ্যাভ্যাসের রোগের চিকিৎসা করি না।’ তথ্যানুসারে, যেসব মানুষ তাদের জীবনে…
আরও বিস্তারিত!
যেসব দৈনন্দিন অভ্যাস অগোচরে মস্তিষ্কের ক্ষতি করে

যেসব দৈনন্দিন অভ্যাস অগোচরে মস্তিষ্কের ক্ষতি করে

মস্তিষ্ক আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে মস্তিষ্ক। শরীরের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে মস্তিষ্ক। এছাড়াও, চিন্তা-ভাবনা, আবেগ তৈরি ও নিয়ন্ত্রণসহ শরীরের সবকাজই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে মস্তিষ্ক দ্বারা পরিচালিত হয়। আমাদের দৈনন্দিন কিছু অভ্যাস মস্তিষ্কের ক্ষতি সাধন করতে পারে। হয়তো আমার এসব অভ্যাসকে অতোটা গুরুত্বও দেই না। বা ভাবি এসব অভ্যাস তেমন প্রভাব ফেলতে পারবে না। তবে আমাদের নিজেদের মস্তিষ্কের রক্ষা করার জন্য নিজেরই পদক্ষেপ নিতে হবে। সেজন্য এই অভ্যাসগুলো জানা এবং দ্রুত ত্যাগ করা উচিত। ১. সকলের খাবার: সকালের খাবার সারাদিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদনসম্পন্ন খাবার সকালে খেলে ব্রেনের কার্যকারিতা সঠিক থাকে। পুষ্টি এবং গ্লুকোজের…
আরও বিস্তারিত!
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ৬ কৌশল

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ৬ কৌশল

আমাদের অনেকেই এমন পরিস্থিতিতে পড়েছেন, যখন কোনো মানুষের নাম বা জায়গার নাম মনে করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। অনেকেই বলেন, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তি এবং যুক্তি প্রয়োগের ক্ষমতা কমে আসে। তবে আশার কথা হলো, আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিছু সহজ অভ্যাস ও মানসিক চর্চার মাধ্যমে আমরা আমাদের মস্তিষ্ককে আরো শক্তিশালী করতে পারি। ১।স্বাস্থ্যকর খাবার খান আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা অনেকাংশেই নির্ভর করে খাবারের ওপর। আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলো চর্বি দিয়ে তৈরি, তাই স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ জরুরি। বাদাম, বীজ, অ্যাভোকাডো, মাছ এবং হলুদের মতো খাবার মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। খাবার খাওয়ার সময় সামাজিকীকরণের মাধ্যমে মস্তিষ্ক আরো উপকৃত হয়। ২।নিয়মিত ব্যায়াম…
আরও বিস্তারিত!
শীতকালেও ঠোঁট থাকবে গোলাপের মতো সুন্দর

শীতকালেও ঠোঁট থাকবে গোলাপের মতো সুন্দর

শীত ভালো করে না পড়লেও, ঠোঁট ফাটা কিন্তু শুরু হয়ে গিয়েছে ইতোমধ্যেই। শীতের ঋতুতে পা ফাটার সঙ্গে নিয়মিত ঠোঁট ফাটার সমস্যাতেও ভোগেন অনেকেই। তবে গোলাপি সুন্দর ঠোঁট সবারই কাম্য। গোলাপি একজোড়া ঠোঁটে হাসি ভালো লাগতে বাধ্য। যতই লিপস্টিক ব্যবহার করি না কেন, গোলাপি ঠোঁট পাওয়ার ইচ্ছা সবার মনেই থাকে। কিন্তু অযত্ন এবং আবহাওয়ার পরিবর্তন, বিশেষ করে শীতকালে ঠোঁট কালচে হয়ে যায়। যা দেখতে খুব একটা ভালো লাগে না। তাই আজ জানাবো কিছু ঘরোয়া টোটকা যার মাধ্যমে কিন্তু সহজেই ঠোঁট ফাটা দূর হয়ে আপনি পাবেন গোলাপের মতো সুন্দর ঠোঁট। ঠোঁট ফাটার হাত থেকে বাঁচতে হলে ঠোঁটের আদ্রতা বজার রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।…
আরও বিস্তারিত!
এই মৌসুমে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে

এই মৌসুমে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে

শীত দুয়ারে হাজির। মৌসুম বদলের এই সময়টায় অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সর্দি-কাশি, গলা খুসখুস এ সময়ের পরিচিত ঘটনা। এসব সমস্যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গুরুতর কিছু নয়। ওষুধপথ্য ছাড়াই আপনাআপনি সেরেও যায়। তবে ভোগান্তি হতে পারে অনেকটাই। ঘরোয়া টোটকা দিয়ে কমানো যেতে পারে এসব ভোগান্তি। এ অবস্থায় আরাম পেতে কিছু নির্দেশনা মানতে পারেন। পানি শীত না পড়তেই আবহাওয়া কিন্তু বেশ শুষ্ক হয়ে পড়েছে। এই সময় সবারই ঠিকঠাক পানি খাওয়া চাই। জ্বর হলে শরীর সহজেই পানিশূন্য হয়ে পড়ে। ঠান্ডায় নাক বন্ধ হয়ে গেলে অনেক ক্ষেত্রে মুখ দিয়ে শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ে থাকি আমরা। সেই সময় মুখের ভেতরটাও শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাই পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে।…
আরও বিস্তারিত!
এক বছর পর্যন্ত নবজাতকের স্বাদে যেসব পরিবর্তন আসে

এক বছর পর্যন্ত নবজাতকের স্বাদে যেসব পরিবর্তন আসে

নবজাতক শিশুর যত্ন অনেক বেশি জরুরি। শিশুর প্রতিপালন যেভাবে হয়, তার উপর তার সমগ্র জীবন নির্ভর করে। ছোট থেকে বড়, সব জিনিস এর সঙ্গে সম্পর্কিত। শিশুর জন্ম থেকে ৫ বছর বয়স অবধি নানারকম বৃদ্ধি ঘটতে থাকে। এই বাড়ন্ত বয়সে শিশুর শরীরে নানাবিধ পুষ্টি দরকার, যা আসবে বিভিন্ন ধরনের গৃহীত খাদ্য থেকে। গর্ভাবস্থাতেই শিশুদের মধ্যে স্বাদজ্ঞান চলে আসে। গর্ভধারণের ৯ সপ্তাহ পর থেকেই অ্যামনিওটিক ফ্লুইডের কারণে মায়ের খাওয়া খাবারের স্বাদ শিশুরা পায়। মুখ এবং জিহ্বা তৈরি হতে সেই ক্ষমতা আরও তীব্র হতে থাকে। তাই জন্মের সময় প্রখর স্বাদ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে নবজাতক। সেজন্য প্রথমেই জন্মের পর মিষ্টি স্বাদের অনুভূতি এবং পুষ্টির…
আরও বিস্তারিত!
bn_BD