স্বাস্থ্য/চিকিৎসা

ক্যানসারের দ্বিগুণ কার্যকরী ওষুধ উদ্ভাবনের দাবি মার্কিন গবেষকদের

ক্যানসারের দ্বিগুণ কার্যকরী ওষুধ উদ্ভাবনের দাবি মার্কিন গবেষকদের

প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন। ক্যানসার যেন এখন ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছেন। দেখা যায়, ৭১৪ রোগীর ওপর চালানো পরীক্ষায় ৩৬৩ জনকে পেমব্রোলিজুম্যাব দেওয়ার পর প্রচলিত চিকিৎসা দেওয়া হয়। বাকি ৩৫১ জনকে শুধু প্রচলিত চিকিৎসা— টিউমার অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের পর রেডিওথেরাপি, মাঝে মাঝে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। আর মাথা ও ঘাড়ের ক্যানসারের প্রচলিত চিকিৎসা গত ২০ বছরে বদলায়নি। এসব রোগীর অধিকাংশ পাঁচ বছরও বাঁচে না। এদিকে মাথা ও ঘাড়ের ক্যানসারের বর্তমান চিকিৎসা পদ্ধতির দ্বিগুণ কার্যকরী ওষুধ আবিষ্কারের দাবি করেছে একটি গবেষক। সম্প্রতি আমেরিকান সোসাইটি অব ক্লিনিক্যাল অনকোলজির বার্ষিক সম্মেলনে এ সংক্রান্ত গবেষণাটি উপস্থাপন করা হয়। এ আবিষ্কারকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে…
আরও বিস্তারিত!
এক্সট্রিম ডায়েট’র প্রচার করে তরুণদের ঝুঁকিতে ফেলছে সামাজিকমাধ্যম

এক্সট্রিম ডায়েট’র প্রচার করে তরুণদের ঝুঁকিতে ফেলছে সামাজিকমাধ্যম

কিশোর-কিশোরীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার ওপর সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। টিকটক এবং ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো তরুণদের, বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে খাদ্যাভাসের ব্যাপক পরিবর্তন ঘটাচ্ছে।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সোশ্যাল মিডিয়া এ অবস্থার মূল কারণ নাও হতে পারে, তবে এটি একটি শক্তিশালী ট্রিগার হিসেবে কাজ করে, এটি  দুর্বল ব্যক্তিদের এমন আচরণের দিকে ঠেলে দেয় যা অ্যানোরেক্সিয়া, বুলিমিয়া এবং অতিরিক্ত বেশি বা কম খাওয়া রোগের দিকে পরিচালিত করতে পারে  ফরাসি ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদ ক্যারোল কোপটি এএফপিকে বলেছেন, ‘আমরা আর সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের বিষয়টি মোকাবেলা না করে কোনও খাদ্যাভ্যাসের রোগের চিকিৎসা করি না।’ তথ্যানুসারে, যেসব মানুষ তাদের জীবনে…
আরও বিস্তারিত!
যেসব দৈনন্দিন অভ্যাস অগোচরে মস্তিষ্কের ক্ষতি করে

যেসব দৈনন্দিন অভ্যাস অগোচরে মস্তিষ্কের ক্ষতি করে

মস্তিষ্ক আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে মস্তিষ্ক। শরীরের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে মস্তিষ্ক। এছাড়াও, চিন্তা-ভাবনা, আবেগ তৈরি ও নিয়ন্ত্রণসহ শরীরের সবকাজই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে মস্তিষ্ক দ্বারা পরিচালিত হয়। আমাদের দৈনন্দিন কিছু অভ্যাস মস্তিষ্কের ক্ষতি সাধন করতে পারে। হয়তো আমার এসব অভ্যাসকে অতোটা গুরুত্বও দেই না। বা ভাবি এসব অভ্যাস তেমন প্রভাব ফেলতে পারবে না। তবে আমাদের নিজেদের মস্তিষ্কের রক্ষা করার জন্য নিজেরই পদক্ষেপ নিতে হবে। সেজন্য এই অভ্যাসগুলো জানা এবং দ্রুত ত্যাগ করা উচিত। ১. সকলের খাবার: সকালের খাবার সারাদিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদনসম্পন্ন খাবার সকালে খেলে ব্রেনের কার্যকারিতা সঠিক থাকে। পুষ্টি এবং গ্লুকোজের…
আরও বিস্তারিত!
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ৬ কৌশল

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ৬ কৌশল

আমাদের অনেকেই এমন পরিস্থিতিতে পড়েছেন, যখন কোনো মানুষের নাম বা জায়গার নাম মনে করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। অনেকেই বলেন, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তি এবং যুক্তি প্রয়োগের ক্ষমতা কমে আসে। তবে আশার কথা হলো, আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিছু সহজ অভ্যাস ও মানসিক চর্চার মাধ্যমে আমরা আমাদের মস্তিষ্ককে আরো শক্তিশালী করতে পারি। ১।স্বাস্থ্যকর খাবার খান আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা অনেকাংশেই নির্ভর করে খাবারের ওপর। আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলো চর্বি দিয়ে তৈরি, তাই স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ জরুরি। বাদাম, বীজ, অ্যাভোকাডো, মাছ এবং হলুদের মতো খাবার মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। খাবার খাওয়ার সময় সামাজিকীকরণের মাধ্যমে মস্তিষ্ক আরো উপকৃত হয়। ২।নিয়মিত ব্যায়াম…
আরও বিস্তারিত!
শীতকালেও ঠোঁট থাকবে গোলাপের মতো সুন্দর

শীতকালেও ঠোঁট থাকবে গোলাপের মতো সুন্দর

শীত ভালো করে না পড়লেও, ঠোঁট ফাটা কিন্তু শুরু হয়ে গিয়েছে ইতোমধ্যেই। শীতের ঋতুতে পা ফাটার সঙ্গে নিয়মিত ঠোঁট ফাটার সমস্যাতেও ভোগেন অনেকেই। তবে গোলাপি সুন্দর ঠোঁট সবারই কাম্য। গোলাপি একজোড়া ঠোঁটে হাসি ভালো লাগতে বাধ্য। যতই লিপস্টিক ব্যবহার করি না কেন, গোলাপি ঠোঁট পাওয়ার ইচ্ছা সবার মনেই থাকে। কিন্তু অযত্ন এবং আবহাওয়ার পরিবর্তন, বিশেষ করে শীতকালে ঠোঁট কালচে হয়ে যায়। যা দেখতে খুব একটা ভালো লাগে না। তাই আজ জানাবো কিছু ঘরোয়া টোটকা যার মাধ্যমে কিন্তু সহজেই ঠোঁট ফাটা দূর হয়ে আপনি পাবেন গোলাপের মতো সুন্দর ঠোঁট। ঠোঁট ফাটার হাত থেকে বাঁচতে হলে ঠোঁটের আদ্রতা বজার রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।…
আরও বিস্তারিত!
এই মৌসুমে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে

এই মৌসুমে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে

শীত দুয়ারে হাজির। মৌসুম বদলের এই সময়টায় অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সর্দি-কাশি, গলা খুসখুস এ সময়ের পরিচিত ঘটনা। এসব সমস্যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গুরুতর কিছু নয়। ওষুধপথ্য ছাড়াই আপনাআপনি সেরেও যায়। তবে ভোগান্তি হতে পারে অনেকটাই। ঘরোয়া টোটকা দিয়ে কমানো যেতে পারে এসব ভোগান্তি। এ অবস্থায় আরাম পেতে কিছু নির্দেশনা মানতে পারেন। পানি শীত না পড়তেই আবহাওয়া কিন্তু বেশ শুষ্ক হয়ে পড়েছে। এই সময় সবারই ঠিকঠাক পানি খাওয়া চাই। জ্বর হলে শরীর সহজেই পানিশূন্য হয়ে পড়ে। ঠান্ডায় নাক বন্ধ হয়ে গেলে অনেক ক্ষেত্রে মুখ দিয়ে শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ে থাকি আমরা। সেই সময় মুখের ভেতরটাও শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাই পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে।…
আরও বিস্তারিত!
এক বছর পর্যন্ত নবজাতকের স্বাদে যেসব পরিবর্তন আসে

এক বছর পর্যন্ত নবজাতকের স্বাদে যেসব পরিবর্তন আসে

নবজাতক শিশুর যত্ন অনেক বেশি জরুরি। শিশুর প্রতিপালন যেভাবে হয়, তার উপর তার সমগ্র জীবন নির্ভর করে। ছোট থেকে বড়, সব জিনিস এর সঙ্গে সম্পর্কিত। শিশুর জন্ম থেকে ৫ বছর বয়স অবধি নানারকম বৃদ্ধি ঘটতে থাকে। এই বাড়ন্ত বয়সে শিশুর শরীরে নানাবিধ পুষ্টি দরকার, যা আসবে বিভিন্ন ধরনের গৃহীত খাদ্য থেকে। গর্ভাবস্থাতেই শিশুদের মধ্যে স্বাদজ্ঞান চলে আসে। গর্ভধারণের ৯ সপ্তাহ পর থেকেই অ্যামনিওটিক ফ্লুইডের কারণে মায়ের খাওয়া খাবারের স্বাদ শিশুরা পায়। মুখ এবং জিহ্বা তৈরি হতে সেই ক্ষমতা আরও তীব্র হতে থাকে। তাই জন্মের সময় প্রখর স্বাদ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে নবজাতক। সেজন্য প্রথমেই জন্মের পর মিষ্টি স্বাদের অনুভূতি এবং পুষ্টির…
আরও বিস্তারিত!
কোলন ক্যান্সার থেকে দূরে থাকুন: জেনে নিন দশটি উপায়

কোলন ক্যান্সার থেকে দূরে থাকুন: জেনে নিন দশটি উপায়

বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক মাত্র ৬৪ বছর বয়সে মারা যান। তার মৃত্যুর কারণ ছিল কোলন ক্যান্সার। কোলন ক্যান্সার প্রাণঘাতি রোগ। সময় মতো শনাক্ত করতে পারলে হয়তো চিকিৎসা ‍ও সুস্থতা সম্ভব। কিন্তু এর চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তাই প্রতিরোধই হতে পারে কোলন ক্যান্সার থেকে ‍দূরে থাকার শ্রেষ্ঠ উপায়।  জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনলেই এই রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমানো সম্ভব। কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধের দশটি সহজ টিপস রইল: আশযুক্ত খাবার খান শাকসবজি, ফলমূল ও শস্যে রয়েছে প্রচুর ফাইবার। এগুলো হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্টকাঠিন্য দূর করে। ফলে কমে আসে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি।  প্রক্রিয়াজাত মাংস এড়িয়ে চলুন সসেজ, হটডগ, স্যান্ডউইচে প্রক্রিয়াজাত মাংস ব্যবহারা করা হয়। তাই…
আরও বিস্তারিত!
দইয়ের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া ঠিক নয়

দইয়ের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া ঠিক নয়

অনেকেরই পছন্দের খাবার দই। শুধু স্বাদ নয়, পুষ্টিগুণেও অনন্য এই খাবারটি। এতে প্রোটিনের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি২, ভিটামিন ১২ সহ একাধিক জরুরি পুষ্টি উপাদান রয়েছে। দই প্রোবায়োটিকে ভরপুর একটি খাবার। এই উপাদান পেট ভালো রাখতে দারুন উপকারী। কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলোর সাথে দই খাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। এতে নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে। যেমন- ১.অনেকেই দইয়ের সঙ্গে ফল খেতে ভালোবাসেন। এতে তেমন কোনো সমস্যা নেই। তবে দইয়ের সঙ্গে লেবু, আমলকীর মতো টক জাতীয় ফল খাওয়া ঠিক নয়। এতে গ্যাস, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডায়ারিয়া, বমির মতো সমস্যাও হতে পারে । এ…
আরও বিস্তারিত!
সবুজ আপেলের যত উপকারিতা

সবুজ আপেলের যত উপকারিতা

অনেকেই বলে, প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে নাকি আর চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় না। আমরা সকলেই জানি যে, আপেলের উপকারিতা অনেক। কিন্তু আপেলের আরও কিছু উপকারী দিক আছে যে ব্যাপারে সবার খুব বেশি জানা নেই। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম আপেল খেলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে যায়। এতে উপস্থিত দ্রবণীয় ফাইবার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। লাল আপেল তো অনেকেই খান, তবে সবুজ আপেলও পুষ্টিগুণে ভরপুর। চিকিৎসকরা বলছেন, সবুজ আপেল শুধুমাত্র স্বাদেই ভালো নয়, এতে উপস্থিত পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরকে অনেক রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। তাই যারা ফিটনেস এবং স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দেন, তাদের জন্য সবুজ আপেলের জুস…
আরও বিস্তারিত!
bn_BD